অনলাইনে আয় করার ১০টি সহজ উপায়

Deal Score0
Deal Score0

 

অনলাইনে আয় করার ১০টি সহজ উপায়

অনলাইন এই শব্দটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। আর এই অনলাইনের সাথে যুক্ত হয়ে ইনকাম করাই হলো অনলাইন ইনকাম। অনলাইন ইনকাম এই শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। কিন্তু এ সম্পর্কে সবার ধারণার মাঝে যথেষ্ট পার্থক্য আছে। 

অনেকে মনে করি Online Income বলতে আসলে কিছুই নেই। আবার অনেকেই ভাবেন অনলাইনে ইনকাম করা কস্টকর কিন্তু পারিশ্রমিক কম। অনেকে তো বলেই ফেলে অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে সম্ভব না। আবার অনেকে হয়তো টাকা ইনভেস্ট করেও কিছুই শিখতে পারেন না। আপনাদের এ রকম সকল ধারণাই ভুল।

এখন সংক্ষেপ এ যদি কথাটা বলি তাহলে এরকম যে;আমরা যারা স্টুডেন্ট বা গৃহীণি তারা চাই সবসময় অন্যের কাছ থেকে হাত পেতে টাকা না নিয়ে স্বাবলম্বী হতে আর সেটা নিজের ইচ্ছেমত সময়ে হলেই ভালো হয়। আবার যারা চাকুরীজীবি তারাও চাই যে ফিক্সড ইনকাম এর বাইরেও একটা এক্সট্রা ইনকাম করতে। আর এসব চাওয়া পুরন করতে অনলাইন ইনকাম সবচাইতে বেস্ট অপশন। কারণ এতে ফিক্সড কোনো সময় নেই বসের ঝাড়ি নেই। এটি একটি মুক্ত পেশা।

আর শুধু হাতখরচই নয় অনেকে সংসার খরচও চালাচ্ছে এই অনলাইনে ইনকাম করেই। দেশি বিদেশি বিভিন্ন সাইট আছে ইনকাম করার জন্য। দেশি কিছু সাইট অনলাইনে ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট করে। তবে বিদেশি সাইট গুলো শুধুমাত্র ব্যাংকে পেমেন্ট করে। তবে আমাদের ইনকাম করার জন্য অবশ্যই বুঝতে হবে কোনটা রিয়েল সাইট আর কোনটা ফেক সাইট।

 বসে অনলাইনে শেখা ও আয় করা সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে ইচ্ছুক মানুষের জন্য এবার টপিক ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার ১৫ টি উপায়।

এবার সে সকল উপায় সম্পর্কে একসাথে বলব যেগুলো ঘরে বসে কাজ করাকে সমর্থন করে। মোটামুটি যত ধরনের কাজ আছে যা অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে করা যায় সেই সকল বিষয় কভার করার চেষ্টা করব আর্টিকেল এর মাধ্যমে।

১. ভিডিও শুটিং

ভিডিও শুটিং! বোঝাই যাচ্ছে ভিডিও সংক্রান্ত কাজ। তবে এক্ষেত্রে কেবলমাত্র ভিডিও তৈরি করা বিষয়ক কাজ করতে হবে।

বর্তমান সময়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি ও এর ব্যবহার সকল স্তরে দেখা যাচ্ছে। ইউটিউব এর কল্যাণে ভিডিও এখনই ইউজার প্রথম চয়েজ হয়ে গেছে। যেকোন সমস্যার সমাধানে প্রথম সার্চ গুগোল এ হলে দ্বিতীয় সার্চ হয় ইউটিউবে। আর এতেই সুযোগ হয়ে উঠেছে ভিডিও কনটেন্টের। এক্ষেত্রে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার প্রথম ধাপ হচ্ছে ভিডিও শুটিং।

তাই ব্যক্তিগত ও প্রতিষ্ঠানিক পর্যায়ে প্রয়োজন হচ্ছে ভিডিও শুটিং এজেন্সির। যাদের মূল কাজ বিভিন্ন ব্যবহারিক কাজে ভিডিও শুট করে দেওয়া।

ভিডিও শুটিং মূলত ঘরের বাইরে করতে হয় বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এমনটা সবক্ষেত্রে হয় না। এমন অনেক প্রজেক্ট রয়েছে যেখানে ঘরে বসে  Indoor শুটিং মাধ্যমে কাজ করা হয়। যেমন কোন পণ্যের বিজ্ঞাপনের জন্য ভিডিও শুটিং অথবা কোন ব্যক্তির জন্য ইউটিউব ভিডিও শুটিং ইত্যাদি

অনলাইনে বর্তমানে ভিডিও শুটিং কোর্স পাওয়া যায়। যার মাধ্যমে শিখতে পারবেন কিভাবে প্রপার ভাবে ভিডিও শুট করতে হয় এবং বাণিজ্যিকভাবে ব্যবসা করতে হয় ভিডিও শুটিং এর মাধ্যমে।

২. ভিডিও এডিটিং

মূলত ভিডিও শুট করার পরে যে কাজের সুযোগ হয়ে থাকে তা হচ্ছে ভিডিও এডিটিং। আমরা জানি কোন ভিডিওই শুধুমাত্র ভিডিও শুট করার পরে সেটাকে দেখানো হয় না। কার জন্য করতে হয় এডিটিং। তবে ভিডিও শুটিং এবং ভিডিও এডিটিংকে একই শ্রেণিতে বা একই জিনিস মনে করার কোনই কারণ নেই। দুইটি দুই রকম স্কিল এবং দুইটির জন্য দুই রকমের এক্সপিরিয়েন্স প্রয়োজন।

অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মার্কেট প্রাইস যেমন :  আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, ফাইভার এর মত বড় বড় প্ল্যাটফর্ম এ ভিডিও এডিটরদের ব্যাপক কাজের সুযোগ রয়েছে। এবং এই কাজটির জন্য বর্তমানে অনেক ভালো প্লাটফর্মে ভিডিও এডিটিং এর কোর্স পাওয়া যাচ্ছে। এটি এমন এক স্কিল যেটা ভবিষ্যৎ এর জন্য খুবই লিডিং ও কার্যকর।


৩. এনিমেশন

ভিডিওগ্রাফি পর মানুষকে আকর্ষিত করার জন্য যে কোন তিনটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর সেটি হচ্ছে অ্যানিমেশন। 2D ও 3D অ্যানিমেশন এর মাধ্যমে যে সকল বিষয় বস্তু উপস্থাপন করা যায় যা স্বাভাবিক ভাবে মানুষের মধ্যমে করা কষ্টকর।

বর্তমানে বিভিন্ন ট্রেনিং এর ক্ষেত্রে, প্রেজেন্টেশন এর ক্ষেত্রে এনিমেশন ভিডিও তৈরি করা হয়। তাছাড়া কার্টুন এনিমি মুভি তৈরি অ্যানিমেশন ছাড়া কল্পনা করা যায় না।

তাছাড়া ওয়েব 3.0 এর নতুন দুনিয়ায় ভিসুয়ালিজেশন প্রযুক্তিতে অ্যানিমেশন এর ভূমিকা ব্যাপক। বর্তমান এবং ভবিষ্যতের দিক থেকে চিন্তা করলে অ্যানিমেশন হতে পারে আধুনিক যুগের সেরা পছন্দ ঘরে বসে আয় করার উপায় হিসেবে।

অ্যানিমেশনে দুনিয়ায় জাপান অনেকটাই এগিয়ে। আপনি যেকোন জাপানি অ্যানিমেশন দেখলে বুঝতে পারবেন যে কতটা সুন্দর ও ক্রিয়েটিভ ভাবে কন্টেন উপস্থাপন করা যায় এনিমেশন এর মাধ্যমে।

যেহেতু অ্যানিমেশন এর কাজ করতে কোথাও যেতে হয়না নিজের ঘরে বসে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মাধ্যমে করা সম্ভব তাই এটি রেখেছি এই তালিকার মধ্যে অন্যতম উপায় হিসাবে।

যেকোনো ট্রাস্টেড প্ল্যাটফর্ম থেকে অ্যানিমেশনের কাজ করার পর ফাইবার আপওয়ার্ক ফ্রিল্যান্সার এর মতো বড়-বড় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মেও ফ্রিল্যান্সার হিসেবে যুক্ত হয়ে আয় করতে পারেন।

৪. গ্রাফিক্স ডিজাইনিং

আপনি যদি কাউকে জিজ্ঞেস ফ্রিল্যান্সিং এর কথা আর সে গ্রাফিক ডিজাইনিং এর কথা বলবে না এটা সম্ভবই না। কারণ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ফ্রিল্যান্সিং খাতে জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। বিগেনার দশজন ফ্রিল্যান্সার এর মধ্যে চারজনই গ্রাফিক্স ডিজাইন টি বেছে নেয় নিজের কাজ হিসেবে।

বর্তমানে যত অনলাইন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলো এগোচ্ছে ততোই গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজ বেড়েই চলছে। পাশাপাশি এদের চাহিদা বেড়ে চলছে কারণ বর্তমান সময়ে ভার্চুয়াল লাইফে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর প্রভাব খুবই ব্যাপক।

আপনি যদি সরাসরি কোনো প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ নাও করেন, কেবল ফ্রিল্যান্সার হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করেন তবুও প্রচুর পরিমানে আয় করতে পারবেন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে।

আমি এমন ও গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে দেখেছি যে মাসের লক্ষ টাকা আয় করে বাংলাদেশি হয়েও। তবে এই সেক্টরে টিকে থাকতে প্রয়োজন প্রচুর মনোবল ও কর্মদক্ষতা। প্রথমেই চিন্তা না করে যদি কাজ শিখার উপায় মনোযোগ দেওয়া হয় তাহলে অবশ্যই এই সেক্টরে আগানো সম্ভব।

প্রতিটা কাজের ন্যায় গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু অনলাইন ভিত্তিক কোর্স পাওয়া যায় বিভিন্ন পপুলার প্লাটফর্মে। আমি স্পেসিফিকভাবে কোন প্ল্যাটফর্মকে প্রমোট করতে চাচ্ছি না তবে আপনার আশেপাশে খোঁজ করলে অবশ্যই ভালো প্ল্যাটফর্ম পেয়ে যাবেন সেখান থেকে কোর্স করে নিজের স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন। তবে একান্তই যদি এই বিষয়ে সাজেশন চান তাহলে বলব আমার দেখা Mentorian প্লাটফর্মের গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স গুলো খুব ভালো। এই প্ল্যাটফর্মের যে কোন কোর্স এর মধ্যে 60 পার্সেন্ট ডিসকাউন্ট পেটে এই প্রোমো কোডটি ব্যবহার করুন [SalimMahamad235]

৫. কপি রাইটং / কন্টেন্ট রাইটিং

যদিও কপিরাইটিং ও কনটেন্ট রাইটিং এক নয় তবে উভয় লেখালেখি বিষয় হওয়ার কারনে এবং এটি ক্রিয়েটিভ জিনিষ হওয়ার কারণে এই ক্যাটাগরিতে স্থাপন করেছি।

কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে যে কোন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা হতে পারে সেটা নিউজ অথবা ব্লগ পোস্ট, ভিডিও স্ক্রিপ্ট অথবা গল্প বা নাটক।

অন্যদিকে কপিরাইটিং হচ্ছে কোন পোস্ট এর ক্যাপশন বিজ্ঞাপনের উক্তি সমূহ বা এজাতীয় লেখা। যেহেতু প্রতিনিয়ত অনলাইন ও অফলাইন ভিত্তিক কোম্পানিগুলো বেড়েই চলছে সেহেতু কনটেন্ট রাইটিং ও কপিরাইটিং এর চাহিদা দিন দিন বাড়বে।

আপনার যদি লেখালেখি করতে ভালো লাগে ভীষণ অর্থ সংগ্রহ ও ক্রিয়েটিভ কিছু করতে পছন্দ করেন তাহলে নির্দ্বিধায় কনটেন্ট রাইটিং অথবা কপিরাইটিং এর সাথে আপনার ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার জন্য এর চেয়ে সহজ ও ভালো উপায় আর নেই।

যদিও কনটেন্ট রাইটিং এ কপিরাইটিং ক্রিয়েটিভ কাজ ও চিন্তা ভিত্তিক কাজ তবুও শেখার জন্য বেশকিছু বিষয় রয়েছে এখানে যা যে কোন কোর্স করার মাধ্যমে সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন এবং এই সেক্টরে দক্ষ হতে পারবেন।

 ৬. অনলাইন টিউশন

আপনি যদি কোনো বিষয়ে দক্ষ হোন, তবে উক্ত বিষয় অনলাইনে অন্যদের শিখিয়ে আয় করতে পারেন। অনলাইন টিউশন এর সুবিধা হলো আপনি ঘরে বসে যেকোনো স্থান বা বয়সের শিক্ষার্থীকে শেখাতে পারছেন। বর্তমানে সবাই চায় নতুন নতুন স্কিল শিখতে, আর এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে আপনি অনলাইনে ইনকাম শুরু করে দিতে পারেন।

 ৭. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট

ফেসবুক, টুইটার বা ইন্সটাগ্রাম এর মত প্ল্যাটফর্মগুলোতে বন্ধুদের সাথে ইন্টারেক্ট করা ছাড়াও অনলাইনে ইনকাম এর কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ও প্রোমোশন ভালোভাবে বুঝে থাকেন, তাহলে এই সেবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করে ভালো অংকের অর্থ আয় করতে পারবেন। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র তাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল ম্যানেজের জন্যও কর্মী খুঁজেন, এই ধরনের কাজ করে আয় করা যেতে পারে।

৮. ওয়েবসাইট ডিজাইন

বর্তমানে একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থাকা একটি অবশ্য-প্রয়োজনীয় বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তাই আপনি যদি ওয়েবসাইট সেটাপ ও তৈরী করতে পারেন, তবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনে ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়ে সেখান থেকে আয় করতে পারেন। আপনার যদি কোডিং ও প্রোগ্রামিং এর মত বিষয়ে দক্ষতা থাকে, তাহলে আরো জটিল ফাংশনালিটির ওয়েবসাইট তৈরী করে বড় অংকের অর্থ আয় করতে পারবেন। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট এর জন্যও লোক নিয়োগ করে থাকে, যা থেকে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।

৯. ব্লগিং

আপনার যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে শখ বা আগ্রহ থেকে থাকে, তাহলে উক্ত বিষয়ে ব্লগ লেখা একটি ভালো আইডিয়া হতে পারে। আপনি চাইলে মিডিয়াম এর মত ব্লগে লিখতে পারেন ও তাদের পার্টনার প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে আয় করতে পারেন। এছাড়া নিজের ওয়েবসাইট তৈরী করে সেখান থেকেও আয় করতে পারেন ব্লগিং এর মাধ্যমে।

১০. ইউটিউব

আমাদের অনলাইনে ইনকাম এর পোস্টগুলোতে অসংখ্যবার ইউটিউব থেকে আয় এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে সকল বিষয়ে ইউটিউবে কনটেন্ট তৈরী করা যেতে পারে ও সে বিষয়ে ভিউয়ার পেয়ে যাবেন। আবার ইউটিউব ভিডিও মনেটাইজ করার সুযোগ প্রদান করে ইউটিউব নিজেই। তাই আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ বা শখ রয়েছে, সে বিষয়ে একটি চ্যানেল তৈরী করে ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারবেন।

শেষ কথা,

আশা করি এই পোস্টে কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায় প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে প্রতিটি সেকশনের নিচে লিংক করা পোস্টগুলো ঘুরে আসুন।

আরো পড়ুন:

  1. আই ফোন সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত কোনো 
  2. প্রসেসর কি 
  3. বাংলাদেশে dslr ক্যামেরার দাম 
  4. সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কি ?
  5. বিশ্বের সেরা 11টি জনপ্রিয় অনলাইন মোবাইল গেম
  6. নতুন গেমিং ল্যাপটপ 2022
  7. নতুন গেমিং পিসি 2022 |
  8. ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা দামের মধ্যে ভালো ফোন 
  9. কম্পিউটার ভাইরাস কি ? কম্পিউটারে ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি ?
  10. 10000-এর নীচে সেরা ফোন 

cobangla
We will be happy to hear your thoughts

Leave a reply

Tech Topic Cobangla
Logo
Register New Account