
ব্লগে নিশ নির্বাচন কেন এত গুরুত্বপূর্ণ ?
ব্লগে নিশ নির্বাচন কেন এত গুরুত্বপূর্ণ ?
আসসালামু আলাইকুম, ব্লগিং করে কেউ কেউ সফল হচ্ছেন আবার কেউ কেউ ব্যর্থ হচ্ছেন। যারা ব্যর্থ হচ্ছেন তাদের অধিকাংশই ব্লগিং ছেড়ে দেয় এবং এই পেশাকে ঘৃণা করতে শুরু করে। এখন এখানে মূল কথা হচ্ছে তারা কেন ব্যর্থ হয়? বহু তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে, তাদের ব্যর্থতার একটা বড় কারণ ছিল সঠিকভাবে ব্লগের বিষয় নির্বাচন না করা।
সঠিকভাবে ব্লগ এর বিষয় নির্বাচন না করে ব্লগ শুরু করার ফল কতটা মারাত্মক হতে পারে তা ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি। এজন্য ব্লগ শুরু করার আগে ব্লগ নিশ নির্বাচন করা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। বলা যায়, ব্লগের বিষয় নির্বাচন করার উপরেই আপনার সফলতা লুকিয়ে থাকে। এজন্য ব্লগ নিস নির্বাচনের ক্ষেত্রে খুবই সতর্ক হতে হবে। কিভাবে ব্লগের বিষয় নির্বাচন করবেন, কোন কোন ব্যাপার গুলো মাথায় রাখবেন, নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি।
কেন ব্লগের বিষয় নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ ?
কেন ব্লগের বিষয় নির্বাচন করা অতীব জরুরী তার প্রধান কারণ হলো সফলতা। হ্যা যদি আপনি ব্লগিংয়ে সফল হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি পছন্দের বিষয় নির্বাচন করতে হবে। প্রত্যেকটা ব্লগারের স্বপ্ন থাকে ব্লগিংয়ে সফল হওয়ার। আর এই স্বপ্নকে বাস্তব করতে একটি সঠিক বিষয় নির্বাচন করার কোন বিকল্প নেই।
ভালো ব্লগিং নিশ নির্বাচন করতে না পারলে ভাল মানের আর্টিকেল দেওয়া সম্ভব হয় না। একটি ওয়েবসাইট হল একটি সংসারের মত। সংসারে ভালবাসা, আন্তরিকতা না থাকলে যেমন সংসার টিকে না, তেমনি যদি আপনার একটি পছন্দের টপিক না থাকে তাহলে ব্লগ টিকবে না। আপনি হয়ত একাধিক বিষয় নিয়ে ব্লগে লিখতে পারেন। কিন্তু তা অবশ্যই আপনার পছন্দের হতে হবে। তাহলেই কেবল আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।
তাই ব্লগ এর বিষয় নির্বাচন কখনোই ছোট করে দেখবেন না। এটা এমন একটা বিষয় যা হয়ত আপনার কেরিয়ার গড়বে আর নয়ত ভাঙবে। ব্লগ নিস যদি আপনার পছন্দের হয় তাহলে আপনার ব্লগ লিখতে বিরক্তবোধ লাগবে না। আপনি অল্প সময়ে খুশি মনে অনেক বড় আর্টিকেল লিখে ফেলতে পারবেন। আর যদি পছন্দের নিস না হয় তাহলে আপনার রিসার্চ করতে এবং আর্টিকেল লিখতে অনেক সময় লেগে যাবে। আর তার ফল কি হবে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন।
আশা করি এতক্ষনে আপনাদের বোঝাতে পেরেছি যে ব্লগের বিষয় নির্বাচন করাটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। যার উপর নির্ভর করে আপনার সফলতা আর ব্যর্থতা। তাই আর ভুল কাজ করে অযথা জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। একটি পছন্দের ব্লগিং নিশ নির্বাচন না করে কখনো ব্লগিং শুরু করবেন না।
ব্লগের বিষয় নির্বাচন করার জন্য কোন কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হয় |
ব্লগিং এর জন্য একটি ভালো টপিক নির্বাচন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে। যদি প্রশ্ন করেন কেন আমি কিছু বিষয় বিবেচনা করে একটি বিষয় নির্বাচন করবো? এর উত্তর হলো সফলতা। হ্যা যা আগের পর্বেও বলেছি।
তবে আগের পর্বে পছন্দের একটি নিশ নির্বাচন করাটা কঠিন নয়। কিন্তু এই পর্বে আপনাকে ভালোভাবে রিসার্চ করতে হবে।
এখন হয়ত আপনার কাছে একটু দ্বিধা লাগতে পারে যে, আগের পর্বে বলেছি পছন্দের নিশ নির্বাচন করতে। আর এখন বলছি নিশ নির্বাচন করার আগে রিসার্চ করতে। এখানে ব্যাপারটা হলো ধরুন আপনি টেকনোলজি পছন্দ করেন। এখন টেকনোলজির মধ্যে অনেক গুলো সেক্টর আছে।
যেমন মোবাইল, কম্পিউটার, সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার, এপ্লিকেশন এবং আরও অনেক। এখন আমাদের ব্লগি এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সফলতা এবং একটা স্মার্ট আয় করা।
এখন ব্লগের এক একটা বিষয়ের উপর এক এক রকমের কম্পিটিশন এবং আয় হয়। কোন একটা বিষয়ের উপর দ্রুত সফলতা পাওয়া যায় আবার কোন বিষয়ের উপর কিছুটা দেরি হয়।
এজন্য যে বিষয়টার উপর দ্রুত সফলতা পাওয়া যায় এবং একটা স্মার্ট আয় করা যায়, আপনাকে সেই টপিকটা রিসার্চ করে খুঁজে বের করতে হবে। তাহলে এতোক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝেছেন কেন আপনাকে রিসার্চ করতে হবে। তাহলে চলুন এবার জানি কোন কোন বিষয় বিবেচনায় রেখে আমরা রিসার্চ করবো।
ব্লগিং এর উদ্দেশ্য
ব্লগের বিষয় নির্বাচন করার আগে আপনাকে ঠিক করতে হবে যে আপনার ব্লগিং এর উদ্দেশ্য কি। উদ্দেশ্য বলতে আপনি কি গুগল এডসেন্স থেকে আয় করতে চান নাকি শুধু জনপ্রিয়তার জন্য ব্লগিং করবেন। আপনি কি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে চান নাকি শুধু নিজের বা কোম্পানির প্রচার প্রচারণার জন্য। সেই উদ্দেশ্য মাথায় রেখে আপনাকে ব্লগ এর বিষয় নির্বাচন করতে হবে।
ইভারগ্রীন নিশ নির্বাচন করুন
ইভারগ্রীন বিষয়টা হচ্ছে, যে সকল বিষয়ে মানুষ সারাবছর সমানভাবে সার্চ করে। যেমন ধরুন ‘আজকের খবর’ এই কিওয়ার্ডে মানুষ সারাবছর সমানভাবে সার্চ করে। আবার ধরুন ‘BPL Match’ এই কিওয়ার্ডে বছরের একটা সময় সার্চ হয়। তো ‘আজকের খবর’ এটা হচ্ছে একটা ইভারগ্রীন কিওয়ার্ড। যাতে সারাবছর ভিজিটর আসবে এবং আপনার ইনকাম হতে থাকবে।
এজন্য ব্লগিং নিশ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই এভারগ্রীন বিষয় নির্বাচন করবেন। এতে আপনি সারাবছরই ভিজিটর পাবেন এবং আপনার একটা ভালো আয় হতে থাকবে। অন্যদিকে যদি আপনি ‘BPL Match 2022’ এই জাতীয় বিষয় নিয়ে কাজ করেন, তাহলে আপনি হয়ত বছরের একটা সময় খুব ভালো ভিজিটর পাবেন। কিন্তু বছরের বেশিরভাগ সময়ই আপনার ব্লগে ভিজিটর থাকবেনা।
আশাকরি আপনি বুঝতে পেরেছেন ইভারগ্রীন বিষয়টা কি এবং কেন ইভারগ্রীন বিষয়টা মাথায় রেখে ব্লগের বিষয় নির্বাচন করবেন।
হাই সিপিসি দেখে নিশ নির্বাচন করুন
একটা স্মার্ট আয়ের জন্য আপনাকে অবশ্যই ভালো CPC (Cost Per Click) আছে এমন একটি বিষয় বাছাই করতে হবে। যেমন ধরুন আপনি একটি কিওয়ার্ড বাছাই করলেন যার সিপিসি $0.03। এখন যদি আপনার সাইটে 100 ক্লিক হয় তাহলে আপনার আয় হবে মাত্র $3.00 ডলার। আর যদি আপনি এমন একটি কিওয়ার্ড বাছাই করেন যার সিপিসি $0.30 তাহলে আপনার 100 ক্লিকে ইনকাম হবে 30 ডলার।
তাহলে আশাকরি বুঝতে পেরেছেন কেন হাই সিপিসি দেখে নিশ নির্বাচন করবেন। আর এটা বিশেষ করে যদি আপনি এড নেটওয়ার্ক গুলোকে টার্গেট করে ইনকাম করতে চান। যেমন গুগল এডসেন্স বা অন্যান্য এড নেটওয়ার্ক গুলো।
এছাড়া যদি আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আপনাকে এমন সব প্রোডাক্ট নির্বাচন করতে হবে যেগুলোতে ভালো কমিশন রয়েছে। তবে এই ব্যাপারটা মাথায় রাখবেন যত বেশি কমিশন বা সিপিসি তত বেশি কম্পিটিশন। এজন্য আপনাকে রিসার্চ করতে হবে। আর এমন নিশ খুঁজে বের করতে হবে যার ভালো কমিশন আছে এবং সাথে লো কম্পিটিশন।
ভালো সার্চ ভলিউম দেখে ব্লগের বিষয় নির্বাচন করুন
আপনি যে নিশ নিয়ে ব্লগিং শুরু করতে চাচ্ছেন সে বিষয়ের উপর সার্চ ভলিউম কেমন তা অবশ্যই দেখে নিবেন। যদি আপনি গুগল এডসেন্স বা এড নেটওয়ার্ক গুলোকে টার্গেট করেন আয় করার জন্য, তাহলে তো কোন কথাই নেই। আপনার হাই সার্চ ভলিউমের বিষয় বাছাই করতেই হবে।
যেইসব টপিকে সার্চ ভলিউম অনেক বেশি আপনাকে সেই রকমের একটি টপিক খুঁজে বের করতে হবে। যদি আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করেন তাহলে ভিন্ন কথা।
তথ্যবহুল বিষয় নির্বাচন করুন
আপনি যত বেশি তথ্য কালেক্ট করতে পারবেন আপনি তত বেশি তথ্যবহুল আর্টিকেল লিখতে পারবেন। প্রচুর ইনফর্মেশন থাকলে আপনি দ্রুত আর্টিকেল লিখতে পারবেন এবং ব্লগে প্রচুর ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। এজন্য যে বিষয়ে প্রচুর রিসোর্স রয়েছে এমন কোন নিশ নির্বাচন করুন। এমন কোন বিষয় নির্বাচন করবেন না যে বিষয়ে পর্যাপ্ত রিসোর্স পাওয়া যায় না।
একটি ভালো ব্লগ নিস নির্বাচন এর সুবিধা :
আপনি যদি একটি পছন্দের নিশ নির্বাচন করে ব্লগ শুরু করেন তাহলে অনেক গুলো সুবিধা পাবেন। যেমন,
- আপনার আর্টিকেল লেখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে রিসোর্স খুঁজে বের করতে পারবেন। কারন আপনার এই বিষয়ে পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে।
- আপনি অনেক কম রিসার্চ করে বেশি কাজ করতে পারবেন।
- আপনার আর্টিকেল হবে সাজানো গোছানো এবং অর্থপূর্ণ।
- অর্থপূর্ণ আর্টিকেলের কারনে ভিজিটররা সন্তুষ্ট হবে এবং সাইটে ভিজিটর বাড়তে থাকবে।
- সাইট অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা পেয়ে যাবে এবং আপনি আয় করতে শুরু করবেন।
- অল্প কাজ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে আয় করতে পারবেন।
ব্লগে সফল হওয়ার মত এমন ৫ টি নিশ এর নাম
1. টেকনোলজি (Technology )
এই টেকনোলজির যুগে এই টপিকে কি জনপ্রিয়তা তা আর বলার প্রয়োজন পড়েনা। এখন সবধরনের মানুষই প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত। তাই এই নিশে কম্পিটিশন আকাশচুম্বী। এজন্য রিসার্চ না করে ব্লগ শুরু করবেন না। এই নিশে আপনি ইন্টারনেটে প্রচুর রিসোর্স পেয়ে যাবেন। যাতে আপনার ব্লগ শুরু করতে দারুন হেল্পফুল হবে।
2. শিক্ষা ( Education )
শিক্ষা সংক্রান্ত বিষয় গুলো নিয়ে অনলাইনে প্রচুর সার্চ হয়। ছাত্র ছাত্রীরা তাদের যে কোন সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর ইন্টারনেটে খোজার চেষ্টা করে। যদি আপনি কোন একটি সাবজেক্টে এক্সপার্ট হন অথবা আপনি ইংরেজিতে এক্সপার্ট সেক্ষেত্রে আপনি ইংরেজি নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন। যদি আপনি ভালো মানের আর্টিকেল দিতে পারেন তাহলে ভিজিটররা তাদের উত্তর পেতে আপনার ব্লগে আবার ফিরে আসবে।
3. হেলথ এন্ড ফিটনেস ( Health and Fitness )
হেলথ এন্ড ফিটনেস ব্লগিংয়ে খুবই পপুলার একটি বিষয়। সব মানুষই কম বেশি নিজের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখবর রাখেন। নিজের শরীর ফিট রাখার চেষ্টা করেন। এজন্য এই নিশে সার্চ ভলিউমও প্রচুর। সেই হিসেবে স্বাভাবিক ভাবেই এই টপিকে অত্যাধিক কম্পিটিশন এবং ইনকামও প্রচুর। তবে এই নিশে আপনি ব্লগিং এর জন্য প্রচুর ক্যাটাগরি পেয়ে যাবেন। আপনাকে রিসার্চ করে ভালো সার্চ ভলিউম, কম কম্পিটিশন এবং ভালো সিপিসি আছে এমন বিষয় খুঁজে বের করতে হবে।
4. টিপস এন্ড ট্রিকস ( Tips and Tricks )
বিভিন্ন বিষয়ের উপর টিপস এন্ড ট্রিকস দীর্ঘদিন ধরেই একটি জনপ্রিয় বিষয়। যেমন আপনি মোবাইল এবং কম্পিউটার নিয়ে টিপস এন্ড ট্রিকস এর একটি ব্লগ তৈরি করতে পারেন। তবে আপনার তথ্য যেন ১০০% সঠিক হয় সেই ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে। সহজ সরল এবং সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারলে এই ধরনের ব্লগে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায়। মোবাইল এবং কম্পিউটার ছাড়াও আপনি আরো বহু বিষয় নিয়ে টিপস এন্ড ট্রিকস এর ব্লগ তৈরি করতে পারেন।
5. ভ্রমণ সংক্রান্ত ( Travel and Tour )
যদি আপনার ভ্রমন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে তাহলে শুরু করতে পারেন ভ্রমন সম্পর্কিত একটি ব্লগ। এছাড়াও আপনি ট্যুরিস্ট স্পট গুলোতে ট্যুর করেও তা করতে পারেন। সেই ট্যুরিস্ট স্পট গুলোতে যেতে খরচ কত, কিভাবে যেতে হবে, সেখানে কি কি আছে, থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা কি ইত্যাদি বিষয়ে আর্টিকেল দিতে পারেন। যদি আপনি সাজিয়ে গুছিয়ে সঠিক তথ্য দিতে পারেন তাহলে খুব দ্রুতই আপনার ব্লগ জনপ্রিয়তা পেয়ে যাবে। আর এই নিশে ভালো সিপিসিও পাওয়া যায়।
শেষ কথা,,
অবশেষে আবারো জোর দিয়ে বলতে চাই যে, রিসার্চ না করে ব্লগ শুরু করবেন না। প্রয়োজনে অপেক্ষা করুন। যারা ব্লগিংয়ে এক্সপার্ট তাদের সাথে কথা বলুন, সাহায্য নিন। ব্লগিংয়ে সফল হওয়ার জন্য ব্লগ এর বিষয় নির্বাচন, রিসার্চ করা ছাড়াও আরও অনেক বিষয়ের উপর দক্ষ হতে হবে। যেমন সঠিকভাবে পোস্ট লিখতে হবে, এসইও করতে হবে ইত্যাদি।
তো আমি আশাকরি কেন ব্লগের বিষয় নির্বাচন করবেন, কি কি বিষয় মাথায় রেখে নির্বাচন করবেন এবং ব্লগের জনপ্রিয় নিশ গুলো সম্বন্ধে আপনাদের বোঝাতে পেরেছি। যদি মন করেন পোস্টটি আপনার এবং অন্যদের জন্য হেল্পফুল হবে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আর যদি কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে প্রশ্ন করতে পারেন। এছাড়াও কমেন্টে আপনার মতামত জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।
আরো পড়ুন: