কম্পিউটার কি? কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম ও বৈশিষ্ট্য

Deal Score+2
Deal Score+2

বর্তমান মানব জীবনে বৈচিত্র্য নিয়ে আসার জন্য কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট অত্যাবশ্যকীয় ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট যদিও একে অপরের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত তবে দু’টি নামকে একসাথে ঘুলিয়ে ফেলবেন না! যাইহোক, আজকের আর্টিকেলে আমরা শুধুমাত্র কম্পিউটার এবং তার সকল যন্ত্রাংশ ও সেগুলোর বৈশিষ্ট্য নিয়েই আলোচনা করবো।

আলোচনা, বোঝা ও মনে রাখার সুবিধার্থে রূপক অর্থে কম্পিউটারকে আমরা একটি মানব শরীরের সাথে তুলনা করতে পারি। যদি প্রশ্ন করি মানব শরীরের গঠন নিয়ে আলোচনা করো, তাহলে অবশ্যই আপনি প্রথমে অঙ্গ-প্রতঙ্গ নিয়ে আলোচনা করবেন এবং ক্রমান্বয়ে বাহ্যিক থেকে অভ্যন্তরীণ অর্গান নিয়ে আলোচনা করবেন। স্বভাবত, অনেকের মনে এখন প্রশ্ন জাগতে পারে যে, কম্পিউটারেরও কি সেইম ভাবে অঙ্গ-প্রতঙ্গ রয়েছে। হ্যাঁ, এই ক্ষেত্রে আমরা অঙ্গ-প্রতঙ্গকে যন্ত্রাংশ হিসেবে বিবেচনা করবো এবং সেই প্রেক্ষিতেই বর্ণনা করবো। যাইহোক, আমাদের মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক।

কম্পিউটার বলতে আমরা কি বুঝি? যদিও বেসিক একটি প্রশ্ন, তবে অনেকের মনে রয়েছে এই নিয়ে দ্ধিধাগ্রস্থতা! কম্পিউটার হলো এমন একটি মানব-গঠিত যন্ত্র বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা আমাদের দেওয়া ইনপুটের উপর ভিত্তি করে আউটপুট দিয়ে থাকে। এখন ইনপুট এবং আউটপুট নিয়ে অনেকের মনে খটকা লাগতে পারে। কোনো ব্যাপার না! আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে যান, আশা করি কম্পিউটার রিলেটেড সকল ধরনের টার্মসগুলো সহজেই জেনে যাবেন।

কম্পিউটার কী?

কম্পিউটার (Computer) শব্দটি গ্রিক শব্দ Compute থেকে এসেছে। এর অর্থ গণনাকারী। মূলত কম্পিউটার সর্বপ্রথম আবিষ্কার হয়েছিল গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে। প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে এই কম্পিউটার এখন শুধু গণনাকারী একটি ইলেক্টোনিক্স ডিভাইসই নয়, এটির তথ্য সংরক্ষণ, পুনরুদ্ধার এবং নির্দেশনা অনুযায়ী প্রক্রিয়াকরণ করারও ক্ষমতা রয়েছে৷ মোটকথা চার্লস ব্যাবেজের হাতে আবিষ্কৃত প্রথম গণনাকারী যন্ত্রটি বর্তমানে আধুনিক বিজ্ঞানের এক মধ্যমণি ডিভাইস হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম ও প্রকারভেদ

কম্পিউটারকে সাধারণত চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে –

  1. Micro Computer
  2. Mini/Midrange Computer
  3. Mainframe Computer
  4. Super Computer

আবার প্রযুক্তিগত দিক থেকে Micro Computer-কে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে –

  1. Analog Computer
  2. Digital Computer
  3. Hybrid Computer

আমরা সাধারণত ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer) ব্যবহার করে থাকি। একে সংক্ষেপে Personal Computer বা PC বলা হয়ে থাকে।

কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম:

  • সিপিও (CPU)
  • মাদারবোর্ড (Mother-board)
  • পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply)
  • প্রসেসর (Processor)
  • অপটিক্যাল ড্রাইভ (Optical Driive)
  • র‌্যাম (RAM = Random Access Memory)
  • রুম (ROM = Read-Only Memory)
  • ভিডিও কার্ড (Video Card)
  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (Hard-disk Drive)
  • গ্রাফিক্স কার্ড (Graphic Card)
  • ডিভিডি রাইটার (DVD Writer)
  • মনিটর (Monitor)
  • কিওবোর্ড (Keyboard)
  • মাউস (Mouse)
  • সিস্টেম ফ্যান (System Fan)
  • হিট সিনক) (Heat Sink)
  • এসএসডি (SSD = solid-state drive)
  • কেস (Case)
  • ইউপিএস (UPS)
  • সাউন্ড কার্ড (Sound Card)
  • মাইক্রোফোন (Microphone)
  • ওয়েবক্যাম (Webcam)
  • টাচ স্ক্রিণ (Touch Screen)
  • স্ক্যানার (Scanner)
  • বার-কোড রিডার (Bar-Code Reader)
  • অপটিক্যাল ফ্যান (Optical Fan)
  • মডেম (Modem)
  • জয়-স্টিক (Joystick)
  • হেডফোন (Headphone)
  • স্পিকার (Speaker)
  • প্রিন্টার (Printer)
  • জিপিএস (GPS)
  • স্ক্রিণ (Screen)
  • প্রজেক্টর (Projector)
  • প্লটার (Plotters)
  • মাইক্রোফিশ (Microfiche)
  • ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)

উপরে অনেকগুলো কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তবে সবগুলো কিন্তু একক ব্যক্তির কাজে লাগবে না। ক্ষেত্র ভেদে কিছু কিছু ডিভাইস কাজে লাগে। তারমধ্যে কিছু রয়েছে আবশ্যক। যেগুলো ছাড়া কম্পিউটার অচল। তাঁরমধ্যে হলো-

  • সিপিও (CPU)
  • মাদারবোর্ড (Mother-board)
  • পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply)
  • প্রসেসর (Processor)
  • অপটিক্যাল ড্রাইভ (Optical Driive)
  • র‌্যাম (RAM = Random Access Memory)
  • রুম (ROM = Read-Only Memory)
  • ভিডিও কার্ড (Video Card)
  • হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ (Hard-disk Drive)
  • গ্রাফিক্স কার্ড (Graphic Card)
  • ডিভিডি রাইটার (DVD Writer)
  • মনিটর (Monitor)
  • কিওবোর্ড (Keyboard)
  • মাউস (Mouse)
  • সিস্টেম ফ্যান (System Fan)

উপরোক্ত এই যন্ত্রাংশগুলো অবশ্যই প্রত্যেকটি কম্পিউটারে লাগবেই। যাইহোক, আশা করি কম্পিউটারের গঠন সম্পর্কে মোটামোটি একটি ধারণা পেয়েছেন। এবার চলুন ইনপুট-আউটপুট আকারে আরোও সহজে কম্পিউটারকে জানা যাক।

কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশের পরিচিতি

উপরে আমরা কম্পিউটার সম্পর্কে বেসিক ধারনা পেয়েছি। এবার আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করবো।

১. মাদারবোর্ড (motherboard)

মাদারবোর্ড হলো একটি কম্পিউটারের প্রধান অংশ। মাদারবোর্ডের মাধ্যমেই কম্পিউটারের অন্যান্য হার্ডওয়্যারগুলো একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে কার্য সম্পাদনা করে থাকে৷ মাদারবোর্ডের ক্ষমতা যত বেশি থাকে অন্যান্য হার্ডওয়্যারগুলো এর থেকে ততবেশি সাপোর্ট পায় এবং খুব দ্রুত কাজ করতে পারে৷ তাই মাদারবোর্ডকে কম্পিউটারের ‘মা’ বলা হয়ে থাকে।

২. প্রসেসর (Processor)

প্রসেসর হলো একটি কম্পিউটারের প্রধান চালিকাশক্তি। এটি মাদারবোর্ডের মাঝখানে থাকে৷ এর প্রধান কাজ হলো যে কোনো ডাটাকে প্রসেস বা প্রক্রিয়াজাত করণের মাধ্যমে কাজের উপযোগী করে তোলা। এটি একটি গাড়ীর ইঞ্জিনের মতো কাজ করে। প্রসেসরের স্পিড যত বেশি হবে, তত স্পিডেই কম্পিউটার যে কোনো কাজ সম্পন্ন হবে।

৩. পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply)

একটি কম্পিউটার চালানোর জন্য নিশ্চয়ই পাওয়ারের প্রয়োজন হয়। এই পাওয়ার সাপ্লাইয়ের কাজই হলো একটি কম্পিউটারের প্রতিটি ডিভাইসকে সক্রিয় রাখার জন্য পরিমাণ মতো পাওয়ার সাপ্লাই দেওয়া

৪. RAM (Random Access Memory)

RAM এর মূল কাজ হলো কম্পিউটার চলমান অবস্থায় প্রসেসরকে বারংবার তার কাজের কথা মনে করিয়ে দেওয়া।RAM এর সাইজ যত বড় হয়, RAM তত বেশি স্মৃতি ধারণ করে রাখতে পারে। মূলত এ কারনেই RAM যত বেশি হয় কম্পিউটার যেকোনো কাজ ততবেশি স্পিডে করতে পারে। কারণ RAM একসাথে অনেকগুলো কাজ মনে রাখে এবং প্রসেসরকে বার বার তা মনে করিয়ে দেয়, ফলে প্রসেসরও দ্রুত কাজগুলো করতে পারে৷ তবে মূল কাজটা কিন্তু প্রসেসরই করে থাকে।

৫. হার্ডডিক্স (Hard Disk Drive)

হার্ডডিক্স হলো কম্পিউটারের সংরক্ষণাগার। এখানে আপনি আপনার সকল ডাটা সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। এবং পূনরায় প্রয়োজন হলে সেখান থেকেই ডাটাগুলো সংগ্রহ করতে পারেন। হার্ডডিক্সে জায়গা যতবেশি হবে আপনি সেখানে ততবেশি ডাটা সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।

৬. গ্রাফিক্স কার্ড (Graphics Card)

গ্রাফিক্স কার্ডের কাজ হলো মনিটরের সাহায্যে যাবতীয় ডাটার আউটপুট সুন্দরভাবে ভিউ করা। অর্থাৎ আপনি যত ভালো মানের গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করবেন আপনার কম্পিউটারের মনিটর ততবেশি চকচকে হয়ে আপনার সামনে শো করবে। যারা মূলত গ্রাফিক্সের কাজ করে এবং হাই কোয়ালিটি রেজুলেশনের গেম খেলে তারাই গ্রাফিক্স কার্ড বেশি ব্যবহার করে থাকে।

৭. ডিভিডি রাইটার (DVD Writer)

ডিভিডি রাইটারের প্রধান কাজ হলো কোনো ডাটা কপি করে হার্ডডিক্সে সংরক্ষণ রাখা। এছাড়াও কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল করতে, উইন্ডোজ দিতেও ডিভিডি রাইটারের প্রয়োজন হয়৷ তবে বর্তমানে পেনড্রাইভের বহুল ব্যবহারের জন্য CD বা DVD রাইটারের ব্যবহার অনেকাংশে কমে গিয়েছে।

৮. মনিটর (Monitor)

সাধারণত কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষমতার সাথে মনিটরের কোনো সম্পর্ক নেই। মনিটর ছাড়াও কম্পিউটার তার কাজ পরিচালনা করতে সক্ষম। তবে ব্যবহারকারীর সুবিধার্থে ও সঠিকভাবে মনিটরিং করার জন্য মনিটরের প্রয়োজন হয়৷ আমরা কম্পিউটারের যাবতীয় আউটপুট মূলত মনিটরের মাধ্যমেই দেখতে পারি।

৯. কীবোর্ড (Keyboard)

কম্পিউটারের অন্যতম ইনপুট হার্ডওয়্যার হলো কীবোর্ড। এর মাধ্যমেই আমরা টাইপ করে কম্পিউটারকে বিভিন্ন ইন্সট্রাকশন দিয়ে থাকি। সে অনুযায়ী কম্পিউটার তার কাজ করে থাকে।

১০. মাউস (Mouse)

কীবোর্ডের মতোই আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট হার্ডওয়্যার হলো মাউস। কীবোর্ডে যেমন টাইপ করার মাধ্যমে কম্পিউটারকে ইন্সট্রাকশন দেওয়া হয় তেমনি মাউস দিয়ে ক্লিক করার মাধ্যমে যাবতীয় ইন্সট্রাকশন দেওয়া হয়ে থাকে।এছাড়াও কম্পিউটারে টুকিটাকি আরো বেশকিছু যন্ত্রাংশ রয়েছে, যা দ্বারা আরো বিভিন্ন কার্য সম্পাদনার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়।

কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?

সত্যি কথা বলতে কি, বর্তমান বিশ্ব হলো কম্পিউটার নির্ভর। তাই শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন, গবেষণা কিংবা যে সেক্টরেই যান না কেন কম্পিউটারের বিপুল ব্যবহার আপনার চোখে পড়বেই। নিচে কম্পিউটারের তেমনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

শিক্ষা ক্ষেত্রে: বর্তমানে শিক্ষার অনেক অংশই কম্পিউটার নির্ভর হয়ে উঠেছে। এক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের কথা না বললেই নয়। তাছাড়া শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য অন্বেষণে গুগোল বা উইকিপিডিয়ার কোনোবিকল্প নেই। আবার বর্তমানে অনলাইনে খান একাডেমি কিংবা টেন মিনিট স্কুল এর মত অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিয়ে থাকেন। যা সত্যিই অভাবনীয়।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে: একসময় যেসব রোগে মানুষ মারা যেত বাঁচানোর কোনো উপায় ছিল না, আজ চিকিতসাক্ষেত্রে কম্পিউটার-আইসিটির প্রভাবে সেসব দুরারোগ্য রোগ থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। সিটি স্ক্যান, আলট্রাসনোগ্রাফি ছাড়াও বিভিন্ন কম্পিউটার পরিচালিত যন্ত্রপাতি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

গবেষণার ক্ষেত্রে: বর্তমানে গবেষণার কাজে কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। অনেক জটিল এবং কঠিন হিসাব নিকাশ কম্পিউটারের মাধ্যমে সহজেই করা সম্ভব।তাই কম্পিউটার প্রযুক্তি গবেষণা ক্ষেত্রে এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।

বিনোদনের ক্ষেত্রে: বিনোদন জগতেও কম্পিউটার প্রযুক্তি এনে দিয়েছে আরেক মাত্রা। বর্তমানে কম্পিউটারের মাধ্যমে সিনেমা, ভিডিও এডিটিং, ভিডিও গেম এবং গান শোনার মত আরো অনেক বিষয় বিনোদন জগতে নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছে।

অনলাইন ব্যবসা বাণিজ্য: বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসা ক্ষেত্রে অনলাইনের মাধ্যমে নিয়ে এসেছে । যার ফলে ঘরে বসেই এখন হাজার হাজার মানুষ তাদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারছে। এছাড়াও বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের প্রডাক্টিভিটিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবার কিছু মানুষ তো শুধু অনলাইনেই তাদের ব্যবসা খুলে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন।

যোগাযোগ ক্ষেত্রে: কম্পিউটার প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় যোগাযোগ ক্ষেত্রে। কেননা সারাবিশ্ব আজ গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে কেবল মাত্র এই কম্পিউটার প্রযুক্তি ব্যবহার করেই।

উপরের আলোচিত ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও কম্পিউটার প্রযুক্তির আরো নানা রকম ব্যবহার রয়েছে যা আমাদের নিত্যদিনের কাজগুলোকে করেছে আরো সহজ এবং সুন্দর।

কম্পিউটার প্রযুক্তির এমন প্রবল প্রভাবের কারণে আজকের এই বিশ্বকে বলা হয় ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড। আর এই ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের একজন সিটিজেন হিসেবে আপনার এবং আমাদের উচিত কম্পিউটারের এই দুনিয়ার সাথে পরিচিত হওয়া এবং খারাপ দিক গুলি বর্জন করে ভালো দিক গুলো গ্রহন করার মাধ্যমে আমাদের জীবনকে এবং আমাদের এই পৃথিবীকে আরো সুন্দর একটি বাসস্থানের পরিণত করা।

আরো পড়ুন:

Tags:

cobangla
We will be happy to hear your thoughts

Leave a reply

Tech Topic Cobangla
Logo
Register New Account