মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি চালাতে যে ধরনের যন্ত্রপাতি লাগে ?

মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি চালাতে যে ধরনের যন্ত্রপাতি লাগে মেরিন কথার অর্থ হল সামুদ্রিক যানবাহন যেমন নৌকা, জাহাজ, সাবমেরিন ইত্যাদি। তাই মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং হল সামুদ্রিক যানবাহন, মেশিনের সরঞ্জাম পরিচালনা এবং নির্মাণ ইত্যাদি বিভিন্ন সামুদ্রিক যন্ত্রপাতি সম্পর্কিত বিশেষ জ্ঞান কে ।

মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি চালাতে যে ধরনের যন্ত্রপাতি লাগে অন্তর্গত ইঞ্জিনিয়ারিং-এর থেকে রিন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর কিছুটা পার্থক্য আছে। জাহাজের মোট দুটো ভাগ টেকনিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ারিং আর নটিক্যাল। হল মূলত ন্যাভিগেশন।মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি মানে জাহাজের গতিপথ, কোথায় জাহাজে তেল ভরা হবে, জিনিসপত্রের রক্ষণাবেক্ষণ, সেগুলো জাহাজে তোলা, নামানো ইত্যাদি সবই পড়ে নটিক্যাল-এর মধ্যে। আর এ সব করতে যে সব যন্ত্রপাতির দরকার হয়, সেগুলি পড়ে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মধ্যে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি ।

মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি

Untitled


মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি যেহেতু ইঞ্জিনিয়ারিং, তাই বিজ্ঞান থাকা আবশ্যিক। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, উচ্চ মাধ্যমিক বা সমতুল পরীক্ষায় ফিজ়িক্স, কেমিস্ট্রি ও ম্যাথমেটিক্স৭০ বেসি মার্ক থাকতে হবে ।আগে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি নেওয়া হত আইআইটি-র প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে। এখন অল ইন্ডিয়া কমন এন্ট্রান্স টেস্ট-এর (সিইটি) মাধ্যমে হয়। পরীক্ষাটা সাধারণত হয় জুন মাসে। আর মার্চ-এপ্রিল থেকে চালু হয় এর বিজ্ঞপ্তি। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর প্রায় সব আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কোর্সের ক্ষেত্রে (বিবিএ ছাড়া) যে পরীক্ষা হয়, তাতে মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন থাকে ২০০টা। ইংরেজি, জেনারেল অ্যাপটিটিউড, দ্বাদশ শ্রেণি স্তরের ফিজ়িক্স, কেমিস্ট্রি এবং অঙ্ক থেকে প্রশ্ন করা হয়। কোনও নেগেটিভ মার্কিং থাকে না। পরীক্ষাটা হয় অনলাইন। যারা রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স বা আইআইটি জয়েন্ট এন্ট্রান্স-এর পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়, তারা অনায়াসেই এই পরীক্ষা দিতে পারে। সাধারণ আইএমইউ সিইটি-র অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন বেরোয় এপ্রিলের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে। তিনটি সিইটি পরীক্ষা হয়। একটা, বিভিন্ন আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কোর্সে ভর্তির জন্য, একটি মেরিন সংক্রান্ত এমবিএ কোর্সে ভর্তির জন্য এবং আর

মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি চালাতে যে ধরনের যন্ত্রপাতি লাগে ?

Marine Engineering Technology (ND) – Welcome to FCFMT

মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানে জাহাজের জন্য ক্যাডেট ভর্তি করা হয় এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এটি চট্টগ্রামের জলদিয়াতে অবস্থিত আসে । মেরিন একাডেমি চট্টগ্রাম ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে এটি ছিল একমাত্র নৌ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্বাধীনতার পর মেরিন একাডেমী পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে বাংলাদেশ সরকার। প্রারম্ভিকভাবে ৪০ জন ক্যাডেট নিয়ে (২০ জন নটিক্যাল ও ২০ জন ইঞ্জিনিয়ারিং) এর অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছিল। বর্তমানে প্রতিবছর ২০০এর অধিক ক্যাডেট মেরিন একাডেমী চট্টগ্রামে ভর্তি চলে এবং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা হয় । প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৫ হাজার ক্যাডেট প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছে।বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী চট্টগ্রাম ওয়াল্ড মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি, সুইডেন এর অধীনে নিবন্ধিত মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি ।
এছাড়া ও ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার চট্টগ্রামে মেরিন ফিশারিজ একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। মেরিন ফিশারিজ একাডেমি সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ, নিয়ন্ত্রণ এবং নৌ বাণিজ্যিক সেক্টরের জন্য পেশা ভিত্তিক মেরিটাইম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি ।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার মেরিন পেশাকে আরো বিকশিত করতো পাবনা, রংপুর, সিলেট ও বরিশালে নতুন চারটি মেরিন একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেছে ও এগুলির ক্যাডেট প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি ।
এছাড়াও আরো কযেক টি প্রাইভেট মেরিন একাডেমি চালু রয়েছে।মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি চালাতে যে ধরনের যন্ত্রপাতি লাগে ?

গত তিন বছরে দেশের সমুদ্রগামী বহরে ৪১টি বেশি জাহাজ যুক্ত হয়েছে। আইনি সুরক্ষা, কর সুবিধা ও ক্রমবর্ধমান ফ্রেইট চার্জের কারণে এই খাতে নতুন বিনিয়োগ বেড়েছে। দেশে বিদেশে জাহাজের সংখ্যা বৃদ্ধি হোয়ছে ফলে মেরিনারদের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে। এই মেরিন সেক্টরকে আরো এগিয়ে নিতে হলে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের আরো বেশি জাহাজ ক্রয় করা প্রয়োজন, তাতে আরো বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করলে ভালো হয় । সেই সাথে মেরিনারদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করলে বিদেশি কোম্পানিতে চাকরিরত মেরিনাররা আরো বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে দেশে পাঠাতে পারবে।

What Is Marine Engineering: Courses, Job Description & Salary

ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন বা আই এম ও করোনা কালে মেরিনারদের আন্তর্জাতিকভাবে কি ওয়ার্কার হিসাবে স্বীকৃতি প্রদান করেছে কারণ তারা করোনার মধ্যেও বিশ্ব অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছে । তরুণরা মেরিন পেশায় অনেক বেশি আগ্রহী হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে দেশে -বিদেশে মেরিনারদের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে।

মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি এম টেক বা এম এসসি করা যায়। এম টেক পড়ানো হয় তিনটি বিষয়ে— নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড ওশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ড্রেজিং অ্যান্ড হার্বার ইঞ্জিনিয়ারিং আর মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট। এম টেক

পড়তে গেলে কিন্তু তাকে বি টেক মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বা বি টেক মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং থাকতে হবে। মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং কি এ ক্ষেত্রে একটি সিইটি পরীক্ষা হয়। ইংরেজি, অঙ্ক ছাড়াও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, নেভাল আর্কিটেকচার, মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো যে কোনও একটা বিষয় থেকে প্রশ্ন। আর এম এসসি পড়ানো হয় কমার্শিয়াল শিপিং অ্যান্ড লজিস্টিক্স-এ। আইএমইউ-তে এম এসসি ও ।

Tech Topic Cobangla
Logo
Register New Account