স্যাটেলাইট কাকে বলে? স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে ?

Deal Score0
Deal Score0

 

স্যাটেলাইট কাকে বলে? স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে ?

 স্যাটেলাইট এটি খুব পরিচিত একটি শব্দ। আপনি দৈনন্দিন জীবনে অনেক কাজ করে থাকেন, এর মধ্যে অনেক কাজ স্যাটেলাইট ছাড়া অসম্ভব যেমন টিভি দেখা অথবা টিভিতে আবহাওয়ার খোঁজ খবর নেওয়া, আপনার মোবাইল লোকেশন অন করা অথবা বিদেশি কোন বন্ধুর সঙ্গে ফোনে কথা বলা এই সমস্ত কাজগুলো স্যাটেলাইট ছাড়া অচল।

স্যাটেলাইট কি ? স্যাটেলাইট মানে কি ?

তো বর্তমানে এই স্যাটেলাইট সম্পর্কে আপনাদের মনে বেশ কিছু প্রশ্ন তৈরি হয় সেগুলো হচ্ছে satelite কি ? স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে ? স্যাটেলাইট কত প্রকার ? স্যাটেলাইট এর কাজ কি ? স্যাটেলাইট ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়।

বর্তমানে মহাকাশে অসংখ্য স্যাটেলাইট কার্যরত অবস্থায় রয়েছে । অসংখ্য দেশ কিন্তু মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠানোর প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে। তো কোন একটা বিষয় বা কোন একটি জিনিস সম্পর্কে অস্পষ্ট জ্ঞান রাখার থেকে সে বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার জ্ঞান রাখা দরকার এর জন্য মূলত satalite ব্যবহার করা হয়।

স্যাটেলাইট তৈরির ইতিহাস ।

স্যাটেলাইট তৈরির ইতিহাস খুব বেশিদিন আগের নয়। মানুষের মহাকাশ যাত্রা শুরু হয় ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। এই দিনে রাশিয়া তাদের প্রথম স্যাটেলাইট স্পুটনিক-১। সেই থাকে আজ পর্যন্ত ৪০টিরও বেশি দেশ স্যাটেলাইট উতক্ষেপন করেছে যার মোট সংখ্যা প্রায় ৯০০০।

একই বছর রাশিয়া আরও একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করে যার নাম স্পুটনিক ২ যার আরোহি ছিল লাইকা নামের একটি কুকুর। এটিই প্রানি বহনকারি প্রথম মহাকাশ যান।

মহাকাশ যাত্রার ইতিহাস জানতে হলে আপনাকে মনে রাখতে হবে তৎকালীন সময়ে আমেরিকা এবং রাশিয়ার মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ চলছিল। কার আগে কে মহাকাশে যেতে পারে তাই নিয়ে এক প্রতিযোগিতা ছিল।  ১৯৫৮ সালের ৩১ জানুয়ারি এক্সপ্লোরার ১ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কৃত্রিম উৎক্ষেপণ করা হয়।

২০১৮ সালের এক পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় প্রায় ৫০০০ স্যাটেলাইট পৃথিবীকে প্রদক্ষিন করছে যার মাঝে প্রায় ২০০০ স্যটেলাইট জীবিত। বাকিরা তাদের জীবন কাল অতিক্রম করে মৃত অবস্থায় ঘুরছে। মৃত স্যাটেলাইটগুলো এখন মহাকাশের আবর্জনা ছাড়া আর কিছুই নয়।

কোন দেশের কতগুলো স্যাটেলাইট রয়েছে ?

সবচেয়ে বেশি স্যাটেলাইট রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের, যার সংখ্যা ৪৩৭১টি , চীনের রয়েছে ৫২৭টি স্যাটেলাইট এবং রাশিয়ার রয়েছে ১৭৬টি স্যাটেলাইট। এরপরে রয়েছে ভারতের ১০৪টি, জাপানের ২০৫টি এবং যুক্তরাজ্যের ৪৩৮টি। এছারাও আর অনেক দেশের স্যাটেলাইট রয়েছে। বর্তমানে এই সংখ্যা ৭৫ এবং এই সংখ্যা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে।

বাংলাদেশেরও একটি স্যাটেলাইট রয়েছে যার নাম ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’। কিছুদিন আগে ২০১৮ সালের ১২ই মে উৎক্ষেপণ করা হয় আমাদের বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’। সুদূর যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল থেকে সফলভাবে এই স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ করা হয়। স্যাটেলাইটটির নামকরণ করা হয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে।

স্যাটেলাইটের প্রকারভেদ

আগেই বলেছি স্যাটেলাইট মূলত দুই প্রকার।

  1. প্রাকৃতিক স্যাটেলাইট
  2. কৃত্তিম স্যাটেলাইট

আবার স্যাটেলাইটের (কৃত্তিম) কার্যকারিতা এবং উদ্দেশ্য অনুসারে একে ভাগ করা যায় বেশ কয়েক ভাগে। যেমন-

  • কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট
  • রিমোট সেন্সিং স্যাটেলাইট
  • গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম
  • ড্রোন স্যাটেলাইট
  • গ্রাউন্ড স্যাটেলাইট
  • পোলার স্যাটেলাইট
  • ন্যানো, স্মল ও স্মার্ট স্যাটেলাইট
  • জিওসেন্ট্রিক অরবিট টাইপ বা জিওসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট

আবার পৃথিবী থেকে এর দূরত্বের উপর নির্ভর করে একে চারভাগে ভাগ করা হয়।

  1. GEO (Geostationary Earth Orbit) স্যাটেলাইট
  2. LEO (Low Earth Orbit) স্যাটেলাইট
  3. MEO (Medium Earth Orbit) স্যাটেলাইট
  4. HEO (Highly Elliptical Orbit) স্যাটেলাইট

আর্টিফিশিয়াল স্যাটেলাইট কি ?

আলোচিত তথ্যাদি অনুসরণ করে, ১৯৫৭ সালের নভেম্বরের ৩ তারিখ, সোভিয়েত সম্প্রদায় একটি শক্তিশালী স্যাটেলাইট মহাকাশের উদ্দেশ্যে উৎক্ষেপণ করেছিলেন। যার নাম রাখা হয়েছিল, Sputnik 2, যার মধ্যে একটি লাইকা নামে কুকুর বিদ্যমান ছিল।

আমেরিকা ১৯৫৯ সালের ৩১ শে জানুয়ারি, মহাকাশের উদ্দেশ্যে প্রথম স্যাটেলাইট নিক্ষেপণ করেন, যার নাম ছিল “Explorer 1″। এই স্যাটেলাইটটির তুলনায় “Sputnik 2” এর শুধুমাত্র ২ গ্রাম ভর ছিল। কিন্তু এই স্যাটেলাইটটি ওজন ৩০ পাউন্ড(১৩ কেজি)ছিল।

১৯৬০ সালে আমেরিকা এবং রাশিয়ানদের The Sputniks এবং Explorer 1 এর মধ্য একটি প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। ১৯৬১ সালে মানবসভ্যতার কথা বিবেচনা করে, স্যাটেলাইট সমূহে কিছু টুল সংযোজন করা হয়ে ছিল, যা স্পেসে মানুষ অবস্থান করবে কিনা আলোকপাত করা হয়।

কিছু সময়ের পর দেশসমূহের মধ্যে, প্রতিযোগিতার মাত্রা আরও বেড়ে গিয়েছিল। যেখানে আমেরিকা চেয়েছিল চন্দ্রে মানুষকে পাঠিয়ে স্পেস সাঁটল প্রতিস্থাপন করতে। অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৭১ সালে চেয়েছিল পৃথিবীর প্রথম স্পেস স্টেশন “Slayut 1” নিক্ষেপণ করতে। অন্যান্য দেশসমূহ তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে, নিজেদের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ শুরু করেন।

ওয়েদার স্যাটেলাইট: আবহাওয়ার পূর্বাভাস উন্নতি করে, যার পরিসেবা কিছু সংখ্যক দেশেই সীমাবদ্ধ ছিল।

Land Watching Satellite: বন, পানি এবং পৃথিবীর অন্যান্য অংশের মধ্য বিদ্যমান পরিবর্তনসমূহ ট্র্যাক রাখতে ভূমিকা পালন করেন।

টেলিকমিউনিকেশন স্যাটেলাইট দূর-দূরান্ত থেকে আগত কল, লাইভ টেলিভিশন ব্রডকাস্ট সম্প্রসারণে ভূমিকা পালন করে। পরবর্তীতে ইন্টারনেট কানেকশন উন্নতির ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে থাকে।

কম্পিউটার এবং হার্ডওয়্যারসমূহের মধ্যে মনিটিউরেজশন করার ফলে মহাকাশে ছোট ছোট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা সম্ভব হয়েছে যা বিজ্ঞান, টেলিকমিউনিকেশন এবং অন্যান্য অর বিট উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে। “Cubesats” অথবা “Cube shapted” স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে পৃথিবীর যথাযথ উন্নতি সাধিত হয়েছে।

এটি রকেট গ্রাউন্ড কিংবা এর থেকে বড় প্লে গ্রাউন্ডে উৎক্ষেপণ করা হয়। নাসা তাদের ভবিষ্যৎ এর মিশন এর কথা চিন্তা করে, বর্তমানে “Cubesats” মঙ্গলগ্রহে নিক্ষেপ করেছে।

কেন দুইটি স্যাটেলাইটের সংঘর্ষ হয় না |

সাধারণত দুইটি স্যাটেলাইটের মধ্যে কখনই সংঘর্ষ হয়না, আশা করি এর কারণ আপনি অলরেডি বুঝে গেছেন। এর কারণ হলঃ পৃথিবী থেকে উৎক্ষেপণ করা স্যাটেলাইটগুলো ভিন্ন ভিন্ন উচ্চতা, গতি ও পথে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে থাকে। তাই দুইটি স্যাটেলাইটের সংঘর্ষ হবার সম্ভাবনা প্রায় শূন্য। তাছাড়া নাসা এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা স্যাটেলাইটের গতিপথের উপর নজর রাখে সবসময়।

তার পরেও এমন ঘটনা যে কখনই ঘটেনি তা কিন্তু নয়। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে মহাশূণ্যে দুটি আমেরিকান ও রাশিয়ান স্যাটেলাইটের মধ্যে সংঘর্ষ হয় যা মানুষের তৈরি স্যাটেলাইটের মধ্যে প্রথম সংঘর্ষের ঘটনা।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ নিয়ে কিছু তথ্য

২০১৮ সালের ১২ই মে উৎক্ষেপণ করা হয় আমাদের বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’। সুদূর যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল থেকে সফলভাবে এই স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ করা হয়। স্যাটেলাইটটির  নামকরণ করা হয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে। এর মাধ্যমে ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যোগ হয় বাংলাদেশের নাম।

‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ পাঠানোর মূল উদ্দেশ্য হল সম্প্রচার এবং দেশের দুর্গম অঞ্চলগুলোতে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা করা। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় যদি ফাইবার অপটিক কিংবা ট্রান্সমিশন লাইন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েও যায় ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ এর মাধ্যমে বিকল্প যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব হবে।

‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ এর আওতায় রয়েছে বাংলাদেশ, বঙ্গোপসাগরে তার জলসীমাসহ ভারত, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন ও ইন্দোনেশিয়া অঞ্চল। শুধু দেশি সংস্থাই নয়, য়ামাদের দেশের পাশাপাশি বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল বর্তমানে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ থেকে  ট্রান্সপন্ডার ভাড়া নিয়ে ব্যবহার করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশগুলো হচ্ছে তুরস্ক, হুন্ডুরাস, ক্যামেরুন, ফিলিপাইন, ও দক্ষিণ আফ্রিকা।

বাংলাদেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ এর আয়ু ধরা হয়েছে  ১৫ বছর। এই সময়কাল পরে এটি আর সার্ভিস দিবে না। বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কম্পানি এটি নিয়ন্ত্রন করে।

আধুনিক জীবনে স্যাটেলাইটের ব্যবহার

এখনকার সময় আধুনিক বিজ্ঞানের যুগ, যোগাযোগের যুগ, তথ্য আদান প্রদানের যুগ। আর স্যটেলাইটের মূল কাজই হল যোগাযোগ করা, তথ্য আদান প্রদান করা। তাই বোঝাই যাচ্ছে আমাদের আধুনিক জীবনে এর ব্যবহার কি অপরিসীম ভূমিকা রাখছে। অন্যতম কিছু ব্যবহার এখানে উল্লেখ করা হলঃ

আবহাওয়ার পূর্বাভাস

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের ছবি তুলে তা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যায়। কখন কোথায় ঝড়-বৃষ্টি বা সাইক্লোন হবে তা আগে থেকেই জেনে নিয়ে পদক্ষেপ নেয়া যায়।

রেডিও টিভি সম্প্রচার

স্যাটেলাইটের কারনে রেডিও-টিভির সম্প্রচার সহজ হয়েছে। সাটেলাইট টিভি কোন প্রকার সম্প্রচার কেন্দ্র ছাড়াই সারা বিশ্বে সম্প্রচার করতে পারে।

যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন

টেলিকমিউনিকেশন ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে এই স্যাটেলাইট ফোনের কারনে। দুর্গম এলাকা থেকেও আপনি চাইলে যোগাযোগ করতে পারবেন। কোন মোবাইল টাওয়ারের দরকারই নাই।

ম্যাপ এবং গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম

জিপিএস ব্যবহার করে, আপনি আজ মুহূর্তেই আপনার অবস্থান জানতে পারছেন। লাইভ ম্যাপ ব্যবহার করতে পারছেন। রাস্তার ট্রাফিক ভলিউম দেখতে পারছেন – এর সবই হচ্ছে এই স্যাটেলাইটের কল্যাণে।

মনিটরিং ব্যবস্থা

স্যাটেলাইট ব্যবহার করে আপনি যেকোন জায়গার ছবি তুলে নিতে পারছেন। চাইলে লাইভ কোন জায়গাও আপনি ঘরে বসেই দেখতে পারবেন। গুগল আর্থ এর একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ বলা যায়। এমন অনেক জায়গাই আছে পৃথিবীতে যেখানে মানুষের পক্ষে যাওয়াই সম্ভব না, কিন্তু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সেখানকার তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব।

প্রতিরক্ষা কাজে স্যাটেলাইট

প্রতিরক্ষা কাজে স্যাটেলাইট এক যুগান্তকারী অবদান রাখছে। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এর ভূমিকা অপরিহার্য। তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থাতেও স্যটেলাইট ব্যবহার করা হয়। দেশের ইঞ্চি ইঞ্চি জায়গা তারা পর্যবেক্ষণ করতে পারে স্যাটেলাইট ব্যবহার করে।

মহাকাশের তথ্য সংগ্রহ

মহাকাশের তথ্য সংগ্রহ করে তা পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের কাছে পাঠিয়ে দেয়ার মত সূক্ষ আজ স্যাটেলাইট করে থাকে। পৃথিবীর দিকে কোন গ্রহানু কিংবা এস্ট্রয়েড যদি আসতে থাকে তাহলে তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করার কাজ স্যাটেলাইট সূচারুভাবে করতে সক্ষম।


শেষ কথা :

স্যাটেলাইট কাকে বলে ? স্যাটেলাইটের কাজ কি ? আপনার মনে থাকা অজস্র প্রশ্নের উত্তর আশা করি আপনারা আমাদের এই ব্লগ পড়ে জানতে পেরেছেন। কনটেন্ট ভালো লাগলে অবশই শেয়ার করে কমেন্ট করবেন । ধন্যবাদ সবাইকে।

আরো পড়ুন:

  1. আই ফোন সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত কোনো 
  2. প্রসেসর কি 
  3. বাংলাদেশে dslr ক্যামেরার দাম 
  4. সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কি ?
  5. বিশ্বের সেরা 11টি জনপ্রিয় অনলাইন মোবাইল গেম
  6. নতুন গেমিং ল্যাপটপ 2022
  7. নতুন গেমিং পিসি 2022 |
  8. ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা দামের মধ্যে ভালো ফোন 
  9. কম্পিউটার ভাইরাস কি ? কম্পিউটারে ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় কি ?
  10. 10000-এর নীচে সেরা ফোন |

cobangla
We will be happy to hear your thoughts

Leave a reply

Tech Topic Cobangla
Logo
Register New Account