রোবট কি? রোবট কিভাবে কাজ করে?

Deal Score0
Deal Score0

রোবট কি ?
মানব মেশিন গুলো দেখতে এবং কাজকর্মে মানুষের মতো হলেও আমাদের মানুষের মধ্যে যে মানবিক গুণ করা হয়েছে।

সেগুলো কিন্তু এ ধরনের মেশিন গুলো তে পাওয়া সম্ভব নয়।

তবে আমাদের মানব জীবনের যে সব কাজকর্ম রয়েছে সেই কাজকর্ম গুলোকে খুব দ্রুতগতিতে করার জন্য এই ধরনের রোবটিক গুলো বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।

আর সেই কারণে অনেকেই বলে থাকে যে রোবট হলো এক ধরনের উন্নত মেশিন। যা একই সাথে অনেকগুলো কাজ খুব দ্রুততার সাথে সম্পাদন করতে পারে।

এর পাশাপাশি কোন কাজের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা থেকে শুরু করে উক্ত কাজটি সম্পাদন করা পর্যন্ত রোবটের ভূমিকা অপরিসীম।

সে কারণেই মূলত বর্তমান বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে রোবট এর ব্যাপক ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সেই প্রভাব থেকে বাদ পড়েনি আমাদের বাংলাদেশ। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশেও এই ধরনের রোবট মেশিন গুলোর ব্যবহার হচ্ছে।

তো আজকের আর্টিকেলটি মূলত এই রোবট কি নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আজকের আর্টিকেলে আমরা আর রোবট সম্পর্কে অবশ্যই বিস্তারিত আলোচনা করব। তবে সবার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে, রোবট কি।

যদিও বা রোবট নিয়ে এক একজন এক এক রকম সংজ্ঞা দিয়েছেন।

কিন্তু আজকের আর্টিকেলে আমি তাদের সংজ্ঞাগুলো থেকে একটু ভিন্নভাবে আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব, যাতে করে আপনার বুঝতে সুবিধা হয়।

চলুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক রোবট কি।

what is a robot ?

রোবট হলো, মানুষের মতো দেখতে একটি কৃত্রিম মানব যার চেহারা থেকে শুরু করে আচরণ পর্যন্ত মানুষের সাথে সাদৃশ্য রয়েছে।

একজন মানুষ যেভাবে তার শারীরিক শক্তি দিয়ে বিভিন্ন কাজ কর্ম করতে পারে, ঠিক তেমনি ভাবে এই রোবটিক মেশিন গুলো মানুষের মত শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে যেকোনো কাজ করতে সক্ষম।

কোন একটি কাজ করার জন্য যেসব উপযোগী চিন্তাভাবনা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এই সিদ্ধান্ত এবং চিন্তাভাবনা নেওয়ার ক্ষমতা ও কিন্তু এই ধরনের রোবট গুলোর মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে।

আবার রোবটকে অন্যভাবেও সংজ্ঞায়িত করা যায়, সেটি হলো যে রোবট এক ধরনের কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন যন্ত্র, যা মানুষের মতই অনেক দুঃসাধ্য কাজ করতে পারে।

এই রোবট গুলোর সাথে মানুষের বেশ খানিকটা সম্পর্কযুক্ত রয়েছে। কখনো বা আচরণগত দিক থেকে আবার কখনো বা কাজের দিক থেকে।

রোবট কি আর সে কারণেই এই ধরনের রোবটিক যন্ত্র গুলো কে মানুষের নকল বলা হয়ে থাকে।

তবে একজন মানুষ তার শারীরিক শক্তি দিয়ে যে পরিমান কাজ করতে পারবে ,তার থেকে অধিক কাজ একই সময়ে এই ধরনের রোবট গুলোর পক্ষে করা সম্ভব।

রোবট এর ইতিহাস ।History of Robot

রোবট ব্যবহারে অতীতের সব রেকর্ড ভাঙলো

রোবট কি উপরের আলোচনা থেকে আপনি কি রোবট কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আশা করি সেই আলোচনাটি পড়ার পর আপনার মনে রোবট কি সে সম্পর্কে আর কোন বিষয় জানা নেই ।

তবে এবার আপনাকে নতুন একটি বিষয় জেনে নিতে হবে সেটি হল যে ,রোবট এর ইতিহাস বা রোবট কে আবিষ্কার করেন সে সম্পর্কে।

কারণ রোবট সৃষ্টির পিছনে বিরাট একটা ইতিহাস আছে, যেটি আপনার অবশ্যই অবশ্যই জেনে রাখা উচিত ।

চলুন এবার তাহলে রোবট এর ইতিহাস সম্পর্কে একটু আলোকপাত করা যাক । যাতে করে আপনার কোন বিষয় জানা না থাকে।

অনেক প্রাচীনকালের পৌরাণিক কাহিনী গুলো থেকে জানা যায় যে পৃথিবীর সৃষ্টির পর থেকেই এই মানুষ, মানুষের মতোই এক ধরনের মেশিন আবিষ্কারের চেষ্টা চালিয়ে গেছেন।

আপনি যদি প্রাচীন চীন, প্রাচীন গ্রীস কিংবা টলেমির মিশরের প্রকৌশলীদের কথা জানার চেষ্টা করেন।

তাহলে আপনি জানতে পারবেন যে, সেই সময় পর্যন্ত কিন্তু আমাদের মানুষ এমন এক ধরনের মেশিন তৈরি করার চেষ্টা করেছিল যা দেখতে হুবহু মানুষের মতোই হবে এবং মানুষের মতোই কাজ করবে।

আবার এমন অনেক প্রকৌশলীর কথা জানতে পারবেন যারা মূলত মানুষের মতো দেখতে এরকম মেশিন তৈরি করার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রাণীর মতো দেখতে হবে এ ধরনের মেশিন বানানোর চেষ্টা করেছিলেন রোবট কি।

আর অনেক আগে থেকেই পৌরাণিক প্রকৌশলীরা এমন ধরনের কৃত্রিম মানুষ তৈরি করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছিলেন।

অবশেষে প্রাচীন গ্রিসের একজন প্রকৌশলী 270 খ্রীষ্টপূর্বাব্দে নিউ ম্যাট্রিক্স এবং হাইড্রোলিক প্রযুক্তির সাহায্য এক ধরনের বিশেষ অঙ্গ এবং জলঘড়ি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

যা সেই সময় পুরো বিশ্বের মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। এর পাশাপাশি চতুর্থ খ্রিস্টাব্দে একজন গণিতবিদ বিশেষ এক ধরনের যান্ত্রিক বাষ্প চালিত পাখি তৈরি করেছিলেন।

মূলত এই ধরনের যন্ত্র তৈরি করেছিলেন বায়ুর চাপ, বাষ্প এবং জল দ্বারা চালিত করার জন্য।

তো এর পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রকৌশলীরা বিভিন্ন রকমের যান্ত্রিক রোবট তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন । যেমন 1738 সালে ফ্রান্সের একজন বিখ্যাত রোবট কি বৈজ্ঞানিক বেশকিছু অটমেশন যন্ত্র আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তিনি একটি হাঁস আবিষ্কার করেছিলেন যে হাঁস টি ছিল সম্পূর্ণ যান্ত্রিক। এবং এই হাঁস টি তার ডানা ঝাপটাতে পারতো, দৌড়াতে পারতো ইত্যাদি।

এবং ধীরে ধীরে বিজ্ঞানের অনেকটাই অগ্রসর হয়েছে, আর আমরা দেখতে পেয়েছি বিভিন্ন ধরনের যান্ত্রিক রোবট কে।

যা কালক্রমে আমরা বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কর্ম ক্ষেত্রে সেই যান্ত্রিক রোবটগুলোকে আমাদের কাজের সুবিধার জন্য ব্যবহার করে আসছি।

রোবট কি কিভাবে কাজ করে

Robot Boss: Are Humans Ready for the Robot Controlled Future

রোবট এ অনেক মেশিন বা পার্টস লাগানো থাকে । এর মধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি পার্টস এর সাহায্যে রোবট বেশিরভাগ কাজ করে থাকে। সেগুলো নিম্ন আলোচনা করা হলো।

  • sensor system : একটি যন্ত্রে সেন্সর সিস্টেম ইনস্টল করা হয় এবং তাকে যে নির্দেশ দেওয়া হয় এবং তার সামনে কি টাস্ক আসতে পারে সেটি সেন্সর করে।
  • Structure body : প্রথমে তার স্ট্রাকচার অর্থাৎ শারীরিক গঠন সম্পন্ন তৈরি করা হয় এবং সেখানে আলাদা আলাদা মেশিন লাগিয়ে কাজ করা হয়।
  • Power sources : মানুষ কাজ করার জন্য যেমন এনার্জির প্রয়োজন হয় ঠিক তেমনি রোবট কাজ করার জন্য পাওয়ার সোর্সের প্রয়োজন হয়। এর জন্য রোবটি পাওয়ার রিসোর্স ইনস্টল করা হয়।
  • Muscle system : ঠিকঠাক ত্রুটিহীন ভাবে কাজ করার জন্য রোবট এ Muscle system লাগানো হয়।
  • Brain system : মানুষ কাজ করার জন্য যেমন ব্রেনের প্রয়োজন। ব্রেন নির্দেশ দেওয়ার পর আমরা কাজ করতে পারি, ঠিক তেমনি রোবটেরও কাজ করার জন্য ব্রেনের প্রয়োজন। ওই ব্রেনে প্রোগ্রামিং থাকে ওই প্রোগ্রামিং এর নির্দেশে ব্রেইন তার কর্ম সম্পাদন করে।
  • তো এই পাঁচটি কম্পনেন্ট এর মাধ্যমে মূলত রোবট কাজ করে থাকে। আশা করি রোবট কিভাবে কাজ করে এই বিষয়টি বুঝতে পারলেন।

রোবট কত প্রকার । Types of robot in Bengali

কাজের ভিত্তিতে রোবট বিভিন্ন প্রকারের হয়, তবে বেশ কিছু রোবটের প্রকার নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

        ১. Mobile robots

        ২. Industrial robots

        ৩. Autonomous robots

        ৪. Military robot

        ৫. Medical robot

        ৬. Space robot ইত্যাদি।

১. Mobile robots :
মোবাইল রোবট সাধারণত সফটওয়্যার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এটি এক ধরনের মেশিন যাতে সেন্সর এবং অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমাদের চারপাশ শনাক্ত করতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ব্যবসায়িক খাতে মোবাইল রোবট বেস জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
২. Industrial robots :
industrial অর্থাৎ শিল্প রোবট গুলো নড়াচড়া করে না এক জায়গায় একই রকম কাজ করতে সক্ষম হয়। এ রোবটগুলো সাধারণত শিল্প খাতে বেশি ব্যবহার করা হয় কারণ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, উচ্চ মানের পণ্য উৎপাদন এবং খরচ কমানোর জন্য।

৩. Autonomous robots :
automation robot অর্থাৎ স্বায়ত্তশাসিত robotহল এমন এক ধরনের রোবট যেটি পরিবেশের সঙ্গে মোকাবেলা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এ রোবট গুলো মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই দীর্ঘ সময়ের জন্য কাজ করতে পারে। এ ro bot গুলো পরিবেশের অবস্থা বুঝতে পারে যা উপলব্ধ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

৪. Military robot :
মিলিটারি রোবট হল রিমোট নিয়ন্ত্রিত এক ধরনের ডিভাইস। দেশের

রোবট ও রোবটিক্স এর মধ্যে পার্থক্য কি ?
রোবট কি তা আগেই বলা হয়েছে। রোবট হচ্ছে এমন একটি অটোমেটিক যন্ত্র যাকে এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে এটি কোন একটি বিশেষ কাজ বা একাধিক কাজ নিজ থেকে সঠিক গতিতে এবং নির্ভুলভাবে করতে পারবে।

কিন্তু রোবট তৈরি এবং রোবট নিয়ে পড়ালেখা এবং গবেষণাকে বলা হয় রোবটিক্স। যেমন ধরুন আপরি রোবট বানাতে চান, যার ফলে এটি নিয়ে আপনার পড়াশোনা করতে হবে। এর মানে আপনি রোবটিক্স নিয়ে পড়ালেখা করবেন। অর্থাৎ রোবটিক্স হচ্ছে একটি টেকনোলজি শাখা যার মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে রোবট।

রোবট বা রোবটিক্সের তিনটি আইন

মানুষের যেমন আইন মেনে চলতে হয় তেমনই ভাবে একটি রোবটকেও কিছু নির্দিষ্ট আইন বা নিয়ম মেনে চলতে হয়। এই ক্ষেত্রে রোবটের জন্য তিননি আইন ধার্য করা আছে।

প্রত্যকটি রোবটকে এই আইন মেনে চলতে হবে। রোবটিক্সের এই তিনটি আইনকে “Asimov’s Laws” বলা হয়ে থাকে যা তৈরি করেছেন “Isaac Asimov” এবং এই তিনটি আইন রোবটের পাশাপামি যারা রোবট বা রোবটিক্স নিয়ে কাজ করে তাদেরও মেনে চলতে হবে যেন তাদের তৈরি রোবট আইন তিনটি মেনে চলে। রোবট বা রোবটিক্সের আইন তিনটি হচ্ছে:

১. রোবটিক্সের প্রথম আইন: একটি রোবট কোনও মানুষকে আঘাত করতে পারে না বা নিষ্ক্রিয়তার মাধ্যমে কোনও মানুষকে ক্ষতি করতে দেয় না।

২. রোবটিক্সের দ্বিতীয় আইন: একটি রোবটকে অবশ্যই মানুষের দ্বারা প্রদত্ত আদেশ মানতে হবে, যেখানে এই ধরনের আদেশ প্রথম আইনের সাথে সাংঘর্ষিক হবে।

৩. রোবটিক্সের তৃতীয় আইন: একটি রোবটকে অবশ্যই তার নিজের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হবে, যতক্ষণ না এই ধরনের সুরক্ষা প্রথম বা দ্বিতীয় আইনের সাথে সাংঘর্ষিক না হয়।

রোবট এবং কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য

একটি রোবট তার চারপাশের পরিবেশকে নেভিগেট করতে সক্ষম, অপরদিকে কম্পিউটারের পক্ষে তা করা সম্ভব না। যেমন ধরুন একটি গাড়ি তৈরির কারখানায় রোবট এবং কম্পিউটার দু’টিরই প্রয়োজন হয়।
কিন্তু, রোবটের কাজ হচ্ছে একটি গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ এক সাথে করে একটি গাড়ি তৈরিতে সহযোগিতা করা। তবে একটি কম্পিউটার শুধু সেই কাজকে মনিটর করতে পারবে। বাস্তব জগৎ এ কোন পরিবর্তন কম্পিউটারের পক্ষে করা সম্ভব না।

রোবট সম্পর্কে কিছু মজাদার ফেক্ট বা তথ্য
চলুন রোবট সম্পর্কে কিছু মজাদার তথ্য বা ফেক্ট জেনে নেওয়া যাক।

  • রোবট(Robot) শব্দটি এসেছে Czech শব্দ ‘Robota’ থেকে। যার মানে হচ্ছে ‘কঠিন কাজ’ বা ‘জোরপূর্বক শ্রমীক’।
  • জর্জ ডেভল(George Devol) প্রথম ডিজিটাল চালিত রোবট আবিষ্কার করেন।
  • রোবট সেটাই করে যা তাকে তার প্রোগ্রামে বলে দেওয়া হয়।
  • যেই রোবটগুলো দেখতে মানুষের মত হয় তাদের Android বলা হয়।
  • ১৯৪২ সালে Isaac Asimov ‘রোবটের তিনটি আইন’ আবিষ্কার করেন।
  • John McCarthy ১৯৫৬ সালে AI বা Artificial Intelligence আবিষ্কার করেন।
  • গবেষকরা অনুমান করেছেন যে 2040 সালের মধ্যে রোবটগুলি মানুষের মতো স্মার্ট হয়ে উঠতে পারে।
  • ১৯৯৬ সালে “Shakey” নামে একটি রোবট AI এর সাহায্য নিজে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিশ্বের প্রথম রোবট হয়ে ওঠে।
  • ২০২৫ সালের মধ্যে, জাপানে ১ মিলিয়ন শিল্প রোবট থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
  • বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ২০৫০ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রে মানব-রোবটের বিয়ে বৈধ হবে।

সামরিক ক্ষেত্রে এই ধরনের রোবট ব্যবহার করা হয় যেমন নিরাপত্তার ক্ষেত্রে নজরদারির জন্য আকাশ থেকে ছবি তুলতে, ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপন করতে ইত্যাদি। এমনকি যুদ্ধের কাজেও এ ধরনের রোবট ব্যবহার করা হয়।

Medical robot :
মেডিকেল ro botচিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। সার্জেন ডাক্তাররা এ রোবট ব্যবহার করে দক্ষতার সাথে নিখুঁতভাবে রোগীর অস্ত্রোপচার করে।

Space robot :
এস্পেস রোবট হলো এমন এক ধরনের বরজা মহাকাশ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধান, বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষা এবং মহাকাশের অন্যান্য কার্যকলাপের জন্য ব্যবহার করা হয়।

আশা করি আপনারা রোবটের প্রকারভেদ সম্পর্কে বিভিন্ন রকমের তথ্য জানতে পারলেন।

Tags:

cobangla
We will be happy to hear your thoughts

Leave a reply

Tech Topic Cobangla
Logo
Register New Account